সুরমা টাইমস ডেস্ক::
সিলেট মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজের বাংলা বিভাগের প্রাক্তণ অধ্যাপক মনোহর আলী (৭৩) আর নেই (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন) । সোমবার ঢাকায় ছেলের বাসায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
অধ্যাপক মনোহর আলী দীর্ঘদিন থেকে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, পাঁচ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মঙ্গলবার বাদ ফজর চাঁদপুরে গ্রামের বাড়িতে তাঁর দাফন সম্পন্ন হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
সিলেট এম সি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সালেহ আহমদ তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতিও গভীর সমবেদনা জানান।
অধ্যাপক মনোহর আলী দীর্ঘদিন সিলেট এমসি কলেজে বাংলা বিভাগে শিক্ষকতা করেছেন। সত্তরের দশকে এমসি ইন্টারমিডিয়েট কলেজে তিনি যোগদান করেন। আশির দশকের শেষের দিকে বর্তমান এম সি কলেজে বাংলা বিভাগে যোগদান করেন। ২০০০ সালে এমসি কলেজ থেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। তিনি লক্ষীপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।
দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবনে সিলেটে তিনি কয়েক প্রজন্মের শিক্ষক ছিলেন। বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় এই শিক্ষকের মৃত্যুতে তার প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
সিলেট মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজের বাংলা বিভাগের প্রাক্তণ অধ্যাপক মনোহর আলী (৭৩) আর নেই (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন) । সোমবার ঢাকায় ছেলের বাসায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
অধ্যাপক মনোহর আলী দীর্ঘদিন থেকে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, পাঁচ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মঙ্গলবার বাদ ফজর চাঁদপুরে গ্রামের বাড়িতে তাঁর দাফন সম্পন্ন হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
সিলেট এম সি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সালেহ আহমদ তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতিও গভীর সমবেদনা জানান।
অধ্যাপক মনোহর আলী দীর্ঘদিন সিলেট এমসি কলেজে বাংলা বিভাগে শিক্ষকতা করেছেন। সত্তরের দশকে এমসি ইন্টারমিডিয়েট কলেজে তিনি যোগদান করেন। আশির দশকের শেষের দিকে বর্তমান এম সি কলেজে বাংলা বিভাগে যোগদান করেন। ২০০০ সালে এমসি কলেজ থেকে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। তিনি লক্ষীপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।
দীর্ঘ শিক্ষকতা জীবনে সিলেটে তিনি কয়েক প্রজন্মের শিক্ষক ছিলেন। বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় এই শিক্ষকের মৃত্যুতে তার প্রাক্তন ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে ১৯৬৮ সালে বি এ (অনার্স) এবং ১৯৬৯ সালে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে ১৯৬৮ সালে বি এ (অনার্স) এবং ১৯৬৯ সালে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন।